Social Icons

Featured Posts

বুধবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১২

গ্রামীণ সিম দিয়ে ফ্রি ইন্টারনেট চালান আজীবন মেয়াদ


আমি আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে গ্রামীণ সিম দিয়ে আজীবন ফ্রি ইন্টারনেট চালাবেনআমি তিন মাস হল এভাবে ইন্টারনেট চালাছিআপনারা ও পারবেন

 
আর বকবক না করে কাজ শুরু করি

আপনার যা যা লাগবেঃ
১-একটি GP সিম
২-একটি মডেম
৩-একটি কম্পিটার

এবার মুল কাজে যায় ঃ
১-প্রথমে এখানে যান download করে আনজিপ করুনতারপর এখানে যান এখান থেকে ১টি একাউন্ট করেন
২-তারপর আপনার gp মডেম টি কম্পিউটারে কানেক্ট করুনআপনার সিমে যে কোন একটি pakage(যেমন P1 send 5000) চালু করেনআপনার কোন টাকা কাটবে না
3-
এরপর এখানে যান ফ্রি ব্রাওজিংটাকা কাটবে না
৪-আপনার download করা আনজিপ করা ফোল্ডারে দেখেন PD-launcher নামে একটি ফাইল আছে PD-launcher ক্লিক করেন
৫- yes চাইলে yes দেনতারপর নিচের মত একটি উইন্ডো আসবে


৬- সেখানে আপনি যে একাউন্ট করেছিলেন, তার উজারনেম ও পাসওয়াড দিয়ে কানেক্ট করেন
৭-কানেক্ট হলে আপনি ইচ্ছা মত ইন্টারনেট ইউস করতে পারবেন

(
বিঃদ্রাঃ ১টি একাউন্ট দিইয়া ১০০mb use করা যায়আপনি যদি ১০ টি একাউন্ট করেন, তাহলে ১gb use করতে পারবেনযত বেশি একাউন্ট তত বেশি use.

আর একটি কথাঃ ১টি একাউন্ট দিয়ে ৯০mb use করার পর আর একটি একাউন্ট কানেক্ট করেনযদি কোন কারনে ১০০mb use হয়ে যায়, তাহলে ঐ দিন আর কনেক্ট হবে নাসাবধান

আর একটি কথাঃ আপনি যদি বেশি স্পীড পেতে চান, তাহলে আপনাকে p1 pakage বাদে অন্য কোন পেকেজ (জেমনঃp7, 3,1...) চালু করতে হবেp7 চালু করলে ১৫ দিন আনলিমিটেড চালাতে পারবেনমানে অন্য যেকোনো পেকেজ

এটি গ্রামীণ জানলে ও কিছু করতে পারবে নাআজীবন চালান ফ্রি ইন্টারনেট

ইতিহাসের সেরা যৌন অপরাধীর সহযোগী গ্রেফতার

শুনলে অনেকটা আঁতকে উঠার মতো বিষয়টা। বিবিসির পরলোকগত উপস্থাপন জিমি সেভিল ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কমপক্ষে ৩০০ শিশুর ওপর ভয়াবহ যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন। গত বছর ৮৪ বছর বয়সে বিচার শেষ হবার আগেই তার মৃত্যু হলেও এই সংক্রান্ত অভিযোগের এতদিন তদন্ত চলছিলো। তারই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি সাবেক পপ তারকা গ্রে গ্লিটারকে বিবিসি’র সাবেক উপস্থাপক জিমি সেভিলের সহযোগী হিসেবে আটক করেছে লন্ডনের পুলিশ।

স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড সেভিলের শিশু নির্যাতনের ঘটনার ব্যাপক তদন্ত শুরু করলে বেরিয়ে আসে সাবেক এ পপ শিল্পীর নাম।বিকৃত মানসিকতার ৬৮ বছর বয়সী গ্লিটারের প্রকৃত নাম পল গাড। ২০০৬ সালে শিশু নির্যাতনের দায়ে তাকে আরো একবার ভিয়েতনামের কারাগারে যেতে হয়েছিল।
ব্রিটিশি পুলিশ- স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডের প্রধান তদন্তকারী কর্মকর্তা পিটার স্পিন্ডলার এর আগে জানিয়েছিলেন, সেভিলের হাতে নির্যাতিতদের অভিযোগ শোনার জন্য ব্যাপক তদন্ত শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৩০ নারী স্বপ্রণোদিত হয়ে পুলিশের কাছে সেভিলের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছেন।
স্পিন্ডলার বলেন, “সেভিল নিঃসন্দেহে ছিলেন সাম্প্রতিক ইতিহাসের একজন সেরা যৌন অপরাধী।”
১৯৬০ এর দশক থেকে টানা ৪০ বছর ধরে সেভিল নিজের অবস্থান ও প্রভাব খাটিয়ে উঠতি বয়সের বহু শিশুকে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এবং এই কাজে তাকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে সবসময় সহযোগিতা করেছেন সাবেক এই পপ তারকা গ্রে গ্লিটার। সেভিল আমলে ব্রিটিশ সরকারের অর্থে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান বিবিসি’তে একটি ভয়ানক যৌন চক্র গড়ে উঠেছিল বলে ধারণা করছে পুলিশ।
এখন  পপ তারকা গ্রে গ্লিটার এর সঙ্গে আদালত কি রকম আচরণ করবেন ও শাস্তি দেবে সেটাই দেখার বিষয়। সূত্র:-বিডি আর্টিকেল

শুক্রবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১২

ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমে থাকছে না জাভা

ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট ভার্সনের ইন্টারনেট ব্রাউজার থেকে ওরাকলের জাভা সফটওয়্যারটি বাদ দিয়েছে অ্যাপল। খবর ইয়াহু নিউজ-এর।

এর আগে ম্যাক ওএস এক্সের সঙ্গেই জাভা ইনস্টল করে দিয়েছিলো অ্যাপল। সম্প্রতি অ্যাপল তাদের ব্যবহারকারীদের জানিয়েছে, ওয়েব এক্সেসের জন্য বহু ব্যবহৃত এই প্রোগ্রামটির প্রয়োজন হলে সরাসরি জাভার ওয়েবসাইট থেকে তা ডাউনলোড করে নিতে হবে।

তবে জাভা সফটওয়্যারটি সম্প্রতি মুছে ফেলার কারণ সম্পর্কে অ্যাপল খোলাখুলি কিছুই বলেনি। এমনকি দু’টি কোম্পানিই এ বিষয়ে মুখে কুলুপ এটে বসে আছে।

জাভা এমন একটি কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ যা এর ব্যবহারকারীদের একটি প্রোগ্রামারের লেখা কোড বিভিন্ন মেশিনে ব্যবহারের সুবিধা দেয়। জাভায় লেখা প্রোগ্রাম ম্যাক এবং উইন্ডোজ- উভয় অপারেটিং সিস্টেমেই ব্যবহারযোগ্য।

ইউরোপের কম্পিউটার নিরাপত্তা বিশারদদের মতে, অগাস্ট মাসে হ্যাকাররা জাভা সিকিউরিটি সিস্টেম হ্যাক করার উপায় বের করেন। এরপর জাভার আপডেট বের করতে ওরাকলের কিছুদিন সময় লেগে যায়।

গবেষক অ্যাডম গৌডিয়াকের মতে, ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম থেকে জাভা বাদ দিয়ে অ্যাপল কম্পিউটারের নিরাপত্তা ঝুঁকি কমানোরই চেষ্টা করছে।http://tech.bdnews24.com/details.php?shownewsid=4345
  

ফেইসবুক আসক্তি মুক্তির অভিনব উপায়!

ফেইসবুকের আসক্তি থেকে নিজেকে মুক্ত করে বাস্তব কাজে বেশি বেশি ব্যস্ত থাকতে এক অভিনব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মানিষ শেঠী নামের এক মার্কিনী। পেশায় তিনি একজন প্রোগ্রামার। তার কাজ পর্যবেক্ষণ করতে একজন মহিলাকে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। খবর অরেঞ্জ নিউজ-এর।

ফেইসবুকের এ আসক্তি দূর করতে নিজের জন্য অভিনব ‘শাস্তি’র ব্যবস্থা করেছেন তিনি। শাস্তি হচ্ছে, তিনি ফেইসবুক ব্যবহার করলে তাকে ‘চড়’ দিতে হবে। এ কাজের জন্য প্রতি ঘণ্টায় পারিশ্রমিক হিসেবে মহিলাকে দেয়া হবে ৮ ডলার।

শেঠী বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহের কাজের ১৯ ঘণ্টাই কাটে আমার বিভিন্ন সোশাল মিডিয়ার ওয়েবসাইটে। ব্লগে ‘মানুষ সামাজিক জীব’ শিরোনামে তিনি লেখেন, একাকী কিভাবে বেঁচে থাকতে হয় এবং কাজ করতে হয়, সে পদ্ধতি আমরা তৈরি করি না। এখন অধিকাংশ কর্মজীবী মানুষের সামনে থাকে একটি কম্পিউটার। সেটার কোনো তদারকি থাকে না। মূল্যবান সময়ের অনেকটাই তাই কাটে বিভিন্ন সোশাল নেটওয়ার্কে। তাতে দেখা যায়, আমরা প্রতি সপ্তাহে মাত্র তিনদিন উৎপাদনশীল কাজ করি।’

‘একাকী কম্পিউটারের সামনে কাজ করতে গিয়ে আমি লক্ষ্য করেছি, আমার অধিকাংশ সময় কাটে খামখেয়ালিভাবে। তা থেকে কোনো ফলাফল আসে না। আমি কেন মূল্যবান সময়কে কিছু না করেই নষ্ট করে ফেলি, তা নিয়ে আমার প্রশ্ন জাগে। এজন্য নিজেকে ‘স্টুপিড’ মনে হয়। যখন আমার একজন বস বা উর্ধ্বতন কেউ আমাকে তত্ত¡াবধান করেন, তখন আমার কোনো কাজই পড়ে থাকে না। সব কাজ নির্ধারিত সময়ে করা হয়,’ জানান শেঠী।

এক্সবক্স ৩৬০ থেকে ফেইসবুক এবং টুইটার বাদ

এ সপ্তাহের শুরুতে মাইক্রোসফটের গেইমিং কনসোল এক্সবক্স ৩৬০-এ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৯-এর অ্যাপ্লিকেশন সংযোজন করেছে। তবে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের অ্যাপ যুক্ত করার পাশাপাশি ফেইসবুক এবং টুইটারের অ্যাপ্লিকেশনগুলো মুছে ফেলা হয়েছে নতুন এ সংস্করণটি থেকে। খবর ম্যাশএবল-এর।

এক্সবক্স ৩৬০ ব্যবহারকারী, যারা খুব সম্প্রতি তাদের সিস্টেম আপডেট করেছেন, তারা ইতোমধ্যে আবিষ্কার করেছেন, ফেইসবুক এবং টুইটারের উপস্থিতি নেই এক্সবক্স মার্কেটে। যেসব ইউজার ইতোমধ্যে ওই অ্যাপ্লিকেশনগুলো ডাউনলোড করে নিয়েছেন, তারা সেগুলো ব্যবহার করতে পারলেও নতুন করে এ সুবিধা আর কেউ উপভোগ করতে পারবেন না।

মাইক্রোসফটের এক মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা এক্সবক্সে এখন থেকে আর ফেইসবুক এবং টুইটারের সুবিধা প্রধান করছি না। তবে এক্সবক্স লাইভের গ্রাহকরা ড্যাশবোর্ডের ওয়েব হাবের সহায়তায় ইন্টারনেট এক্সপ্লোরের মাধ্যমে এই দু’টি সাইট ব্যবহার করতে পারবেন।’

তবে এখনো এমন পরিবর্তনের বিষয়ে মুখ খোলেনি মাইক্রোসফট। তবে ধারণা করা যায়, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ব্যবহার বাড়ানোর জন্যই মাইক্রোসফট এই পদেক্ষেপ নিয়েছে।

২০০৯ সাল থেকেই ফেইসবুক এবং টুইটার এক্সবক্সের একটি অংশ হয়ে আসছে। তবে নতুন সংস্করণে নতুন মিউজিক-স্ট্রিমিং সার্ভিসও যোগ করা হয়েছে।বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম

রবিবার, ২৯ জুলাই, ২০১২

ক্যামেরাযুক্ত যেকোন মোবাইলের মাধ্যমে রিমোট (TV/VC/AC) যথাযত আছে কিনা তা পরীহ্মা করে নিন

এইটি হল মোবাইল দিয়ে রিমোট ঠিক আছে কি না তা জানা । হয়ত শুনে অবাক লাগছে যে, এটা কিভাবে সম্ভব , কিন্তু এটি সত্য । আপনার বাসায়, অফিসে এবং অন্যান্যযায়গায় TV,VC ও অন্যান্য যন্ত্রের রিমোট কন্ট্রোল বিভিন্ন যন্ত্র থাকে । ব্যাটারী নতুন বা ভালো থাকা সত্বেও মাঝে মাঝে দেখা যায় এগুলো কাজ করে না তখন আপনি বুঝতেই পারেন না যে সমস্যাটা কোথায় । তখন এই সামান্য সমস্যাটি নিয়ে স্থানীয় ইলেকট্রনিক্স সার্ভিসিং এর দোকানে যান । তবে এই টিপস আপনার অনেক কাজে লাগাতে পারেন । সমস্যাটা যদি আসলেই রিমোটেই হয় তবে একে পরীক্ষা করার জন্য আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না । সাধারণত এখন তো আমাদের সবার হাতেই ক্যামেরা যুক্ত মোবাইল ফোন থাকে , তাহলে সেই মোবাইলটাকেই কাজে লাগান । নিচের নিয়মাবলি লহ্ম্য করুনঃ প্রথমে আপনার মোবাইলের ক্যামেরা ON করুন তারপর সেই ক্যামেরাকে রিমোটের মাথায় অর্থাৎ যেখানে রিমোটের বাল্ব রয়েছে সেখানে অবস্থান করান । এই অবস্থায় রিমোটের যে কোন একটি বাটন প্রেস করুন এবং মোবাইলের স্ক্রিনে দেখুন । কি দেখাচ্ছে ? যদি সেখানে প্রেস করার সাথে সাথেই মোবাইলের স্ক্রিনে একটি উজ্জ্বললাইট দেখায় তখন আপনি বুঝবেন যে আপনার আপনার রিমোট ঠিক আছে আর যদি উজ্জ্বল আলো না দেখায় তবে বুঝবেন যে সমস্যাটা আপনার রিমোটেই । [বিদ্রঃ রিমোটের ব্যাটারী নষ্ট আছে কিনা তা প্রথমে জেনে নিন]  সূত্র:: টেকটিউনস

আসুন সর্বকালের সেরা ১০ জন হ্যাকারের সম্পর্কে জেনে নিই

হ্যাকিং বা হ্যাকারদের সম্পর্কে আমাদের সবারই কৌতুহল আছে। তাই আজ বিশ্বের সর্বকালের সর্বসেরা ১০ জন হ্যাকারের সম্পর্কে জেনে নিই।
হ্যাকার মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে; ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার যারা কম্পিউটার সিস্টেমকে নষ্ট করার উদ্দেশে হ্যাকিং করে। বিভিন্ন সাইবার ক্রাইমের সাথে লিপ্ত এসব হ্যাকার তাদের অস্তিত্ব গোপন করে হ্যাকিং করে থাকে। কিছু হ্যাকার মজা বা কৌতুহলরের জন্য হ্যাকিং করে আবার কিছু বাক্তিগত প্রয়োজন বা অর্থের জন্য করে।
অপরদিকে হোয়াইট হ্যাট হ্যাকারদের এথিক্যাল হ্যাকারও বলা হয়। এরা কোন কম্পানির হয়ে কাজ করে এবং কম্পানির সিকুরিটির উপর নজর রাখে।

কথা না বাড়িয়ে চলুন ৫ জন নামকরা ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারের সম্পর্কে জানিঃ

 

১. জনাথন জোসেফ জেমসঃ

জন্মঃ ১২ ডিসেম্বর ১৯৮৩
মৃত্যুঃ ১৮ মে ২০০৮
তিনি একজন আমেরিকান হ্যাকার এবং সবচেয়ে কমবয়সী কিশোর যেকি না ১৬ বছর বয়সেই সাইবার ক্রাইমের সাথে লিপ্ত হয়ে জেলে গিয়েছিলেন।
জেমস আমেরিকার গভরমেন্টের হাই প্রোফাইল সিস্টেম হ্যাক করেন। এছারাও নাসার কম্পিউটার সিস্টেম হ্যাক করে প্রায় ১.৭ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি সফটওয়্যার চুরি করেন। নাসার মতে জেমস যে সফটওয়্যারগুলো চুরি করেছিল সেগুলো দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন নিয়ন্ত্রন করা হয়। তার জন্য নাসার কম্পিউটার সিস্টেম বন্ধ করতে হয়েছিল

২. আদ্রিয়ান লামোঃ


জন্মঃ ২৮ ফেব্রুয়ারী, ১৯৮১
নিউ ইয়র্ক টাইমস এবং মাইক্রোসফট এর মত বড় কোম্পানি হ্যাক করেছিলেন আদ্রিয়ান লামো। তাঁকে বলা হয় হোমলেস হ্যাকার যিনি কফি সপ বা লাইব্রেরির কানেকশন ব্যবহার করে হ্যাক করেন।
সিকুরিটি ব্রেক করার ওস্তাদ আদ্রিয়ান লামো বড় বড় কোম্পানির যেমন ইয়াহু, ব্যাংক অফ আমেরিকা, সিটি গ্রুপ, সিঙ্গুলার এর সিকুরিটি ব্রেক করেন।

৩. কেভিন মিটনিকঃ


জন্মঃ ৬ অগাস্ট, ১৯৬৩
কেভিন মিটনিককে বলা হয় দ্যা মোস্ট ওয়ান্টেড কম্পিউটার ক্রিমিনাল অফ আমেরিকান হিস্ট্রি। দুটি মুভি Freedom Downtime এবং Takedown এ তার জীবন সম্পর্কে তৈরি করা হয়েছে।
তার হ্যাকিং জীবন শুরু হয় লস এঞ্জেলসের বাস পাঞ্চ কার্ড হ্যাকিং এর মাধ্যমে। যাতে অনায়েসে ফ্রী রাইড করা যায়। এছাড়া বিভিন্ন সফটওয়্যার চুরিসহ বিভিন্ন হ্যাকিং এ জড়িয়ে পরে কেভিন মিটনিক।
তার সাইবার ক্রাইম দিনে দিনে বাড়তে থাকে। কর্পোরেট সিক্রেট হ্যাকিং, ফোন নেটওয়ার্ক হ্যাকিং, আমেরিকার ডিফেন্স হ্যাক করা ছিল তার কাজ।

৪. কেভিন পলসেনঃ

জন্মঃ ১৯৬৫
লস এঞ্জেলস রেডিও ফোন কলস হ্যাকার নামে পরিচিত এই ব্লাক হ্যাট হ্যাকার বর্তমানে Wired.com এ নিউজ এডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন।

৫. রবার্ট টেপান মরিসঃ

 

  ইয়োসেফ ভিন্টিয়েন্স৷ পশ্চিম জার্মানির এক কৃষক৷ গবাদিপশু পালনের উপর উচ্চতর শিক্ষা নিয়েছেন৷ এরপর থেকে বাবার গবাদিপশুর খামারের দেখাশুনা করছেন তিনি৷
ভিন্টিয়েন্সের সবচেয়ে পছন্দের গরুটির নাম পেরি৷ সে দেখতে এতই সুন্দর যে আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ের সুন্দরী প্রতিযোগিতায় সে বেশ কয়েকটি পুরস্কারও জিতেছে৷
এই পেরির গলায় দুটো সেন্সর লাগানো রয়েছে৷ এর একটির কাজ হচ্ছে খাবার পরিমাপ করা৷ অর্থাৎ পেরি যদি তার জন্য নির্ধারিত খাবার খেয়ে ফেলে তাহলে ঐ সেন্সরটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বেজে উঠে৷ এর ফলে ভিন্টিয়েন্স বুঝতে পারেন যে পেরির খাওয়া শেষ৷ এভাবে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার খেয়ে থাকে পেরি৷ এতে করে খাবার নষ্ট হয় না বলে জানান ভিন্টিয়েন্স৷
আর দ্বিতীয় সেন্সরটির নাম ‘সেক্স সেন্সর’৷ এর কাজ হচ্ছে পেরি কখন ‘কনসিভ’ বা বাচ্চা ধারণের জন্য প্রস্তুত সেটা জানিয়ে দেয়া৷ ভিন্টিয়েন্স বলেন, গরু কখন বাচ্চা ধারণের পর্যায়ে যাচ্ছে কিছু লক্ষণ দেখে সেটা বোঝা যায়৷ সেজন্য অপেক্ষা করে থাকতে হয়৷ কিন্তু কারও যদি অনেকগুলো গরু থাকে তাহলে তার পক্ষে সবার দিকে নজর রাখা সম্ভব নয়৷ সেক্ষেত্রে সেক্স সেন্সরকে কাজে লাগানো যেতে পারে৷
ভিন্টিয়েন্স বলেন, পেরি যখন বাচ্চা ধারণের জন্য প্রস্তুত হয় তখন সেন্সরটি কম্পিউটারে একটা সংকেত পাঠিয়ে থাকে৷ এতে তিনি পেরির অবস্থা বুঝতে পারেন৷ তারপর তিনি নিজেই পশুর জমিয়ে রাখা শুক্রাণু পেরির গর্ভে স্থাপন করে দেন৷ আর এভাবেই তিনি পেরির বাচ্চা উৎপাদন করে থাকেন৷ ক্যানাডা থেকে আগত এসব শুক্রাণুর একেক ফোঁটার দাম প্রায় ২০০ ইউরো, বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য প্রায় বিশ হাজার টাকা৷
ভিন্টিয়েন্স বলেন, ২০টি সেক্স সেন্সর কেনার জন্য তিনি সাড়ে ছয় হাজার ইউরো বা প্রায় সাড়ে ছয় লক্ষ টাকা খরচ করেছেন৷ এ হিসেবে একেকটি সেন্সরের দাম পড়ছে প্রায় তেত্রিশ হাজার টাকা৷
উল্লেখ্য, জার্মানিতে এভাবে কৃত্রিম উপায়ে গরুর ছানা উৎপাদন বেশ প্রচলিত একটা ব্যাপার৷ এবং এজন্য অনেক ক্ষেত্রেই সেন্সর ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷ সুত্রঃ  বিডি আর্টিকেল