ইন্টারনেট সার্চ
জায়ান্ট গুগল
ক্রমশ
অন্যদিকে মনোযোগী হতে
শুরু
করেছে৷
মহাকাশ
গবেষণা
থেকে
শুরু
করে
ডিজিটাল চশমা
– ক্রমশ
একটু
যেন
ভিন্নভাবে পরিচিত
হচ্ছে
গুগল৷
এবার
তাদের
উদ্ভাবন চালকবিহীন গাড়ি৷
চালকবিহীন গাড়ি!
ঠিক
তাই,
এই
গাড়ি
চালানোর জন্য
আলাদা
করে
কোন
চালকের
প্রয়োজন হবে
না
বরং
গাড়ি
চলবে
নিজেই৷
রাস্তায় অন্য
গাড়িকে পাশ
কাটিয়ে এগিয়ে
যাবে
নিশ্চিন্তে৷ এমনকি
কোন
রাস্তায় কোন
জটিলতা
দেখা
দিলে
আপনা
থেকেই
বেছে
নেবে
নিজের
সুবিধাজনক জায়গা৷ গুগল
ইতিমধ্যে তৈরি
করে
ফেলেছে
এই
প্রযুক্তি৷ সেটা
গাড়িতে জুড়ে
চলছে
বিস্তর
পরীক্ষানিরীক্ষা৷ আর
এবার,
আবার
আরো
একধাপ
এগিয়ে
গেল
সংস্থাটি৷ কারণ
সোমবার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা
রাজ্য
কর্তৃপক্ষ গুগলকে
এই
গাড়ির
লাইসেন্স দিয়েছে বলে
জানা
গেছে৷
লাইসেন্স পাওয়ার পর
গুগল
প্রথম
যে
চালকবিহীন গাড়িটি রাস্তায় নামাচ্ছে, সেটি
টোয়োটা কোম্পানির৷ প্রিয়াস মডেলের
গাড়িতে চালকবিহীন প্রযুক্তি যোগ
করছে
গুগল৷
আরো
অনেক
গাড়ি
কোম্পানি অবশ্য
নেভাদায় চালকবিহীন গাড়ির
লাইসেন্স পেতে
আবেদন
জানিয়েছে৷
প্রশ্ন
আসতে
পারে,
কিভাবে
চলবে
এই
গাড়ি?
চালকবিহীন গাড়িতে রয়েছে
ভিডিও
ক্যামেরা, রাডার
সেন্সর
এবং
লেজার
রেঞ্জ
ফাইন্ডার৷ এসব
ব্যবহার করে
রাস্তায় থাকা
অন্যান্য গাড়ি
এবং
বস্তুর
অবস্থান সনাক্ত
করবে
চালকবিহীন গাড়িটি৷ গুগলের
ইঞ্জিনিয়াররা ইতিমধ্যে ক্যালিফোর্নিয়ার রাস্তায় এই
গাড়ি
পরীক্ষা করেছে৷
তখন
অবশ্য
গাড়ির
মধ্যে
একজন
অভিজ্ঞ
চালক
ছিলেন৷
বাড়তি
সতর্কতা হিসেবে
তাঁকে
রাখা
হয়েছিল৷ বিশেষ
করে
যদি
গুগল
সফটওয়্যার কোন
কারণে
কাজ
না
করে,
তাহলে
যাতে
চালক
গাড়ির
নিয়ন্ত্রণ নিতে
পারেন৷
বলাবাহুল্য, পরীক্ষামূলক এই
চালনায় কোন
ধরনের
বড়
জটিলতা
ধরা
পড়েনি৷
গুগল’এর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সেবাস্টিয়ান থ্রুন
এই
বিষয়ে
বিবিসি’কে বলেন, কোন
ধরনের
দুর্ঘটনা ছাড়াই
চালকবিহীন গাড়িটি এক
লাখ
চল্লিশ
হাজার
মাইল
পাড়ি
দিয়েছে৷ এই
চলার
পথে
শুধুমাত্র একবার
ট্রাফিক সিগন্যালে পেছন
থেকে
একটি
গাড়ি
ধাক্কা
দিয়েছিল চালকবিহীন গাড়িটিকে৷
নেভাদা’র মোটর ভেহিক্যালস বিভাগের পরিচালক ব্রুস
ব্রেসলো মনে
করেন,
চালকবিহীন গাড়ি
হচ্ছে
ভবিষ্যতের গাড়ি৷
রাস্তায় চালকবিহীন গাড়ি
চলাচলের অনুমতি
প্রদান
করতে
গত
মার্চ
মাসে
আইন
পরিবর্তন করে
নেভাদা৷ ভবিষ্যতে সাধারণ
মানুষকে এই
গাড়ি
ব্যবহারের অনুমতি
প্রদান
করতে
পারে
সে
রাজ্য৷
গুগল’এর এই গাড়ির
লাইসেন্স প্লেট
লাল
রংয়ের৷ এর
কারণ
হচ্ছে
গাড়িটিকে যেন
আলাদাভাবে সনাক্ত
করা
যায়৷
এবং
গাড়ির
নাম্বারও একটু
ভিন্ন
‘ইনফিনিটি সাইন’সহ ০০১৷সূত্রঃ স্টেট নিউজ বিডি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন